বিয়ের আগে যেসব মানসিক প্রস্তুতি নেবেন

0
37
বিয়ের আগে যেসব মানসিক প্রস্তুতি নেবেন
বিয়ের আগে যেসব মানসিক প্রস্তুতি নেবেন
Advertisement
Google search engine

 

বিয়ের আগে যেসব মানসিক প্রস্তুতি নেবেন
বিয়ের আগে যেসব মানসিক প্রস্তুতি নেবেন

বিয়ের আগে যেসব মানসিক প্রস্তুতি নেবেন

বিয়ে মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এটি কেবল দুটি মানুষের মিলন নয়, বরং দুটি পরিবার ও দুটি সংস্কৃতির মেলবন্ধন। বিয়ের পর জীবনে অনেক পরিবর্তন আসে। তাই বিয়ের আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

১. আত্ম-সচেতনতা:

  • নিজের চাহিদা, ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা সম্পর্কে সচেতন হওয়া
  • নিজের স্বভাব, গুণাবলী, দুর্বলতা সম্পর্কে জানা
  • নিজের জীবনে কী চান তা স্পষ্টভাবে ভাবা

২. সঙ্গীর সাথে খোলামেলা আলোচনা :

  • পারিবারিক রীতিনীতি, মূল্যবোধ, আর্থ-সামাজিক অবস্থা নিয়ে আলোচনা
  • ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সন্তান নেওয়া, কর্মজীবন নিয়ে আলোচনা
  • পারস্পরিক আশা-প্রত্যাশা, ভালোবাসা, সম্মান নিয়ে আলোচনা

৩. বাস্তবধর্মী প্রত্যাশা:

  • রোমান্টিক সিনেমা বা উপন্যাসের কল্পনা বাস্তবে সবসময় মেলে না
  • দাম্পত্য জীবনে সুখ-দুঃখ, ঝগড়া-মীমাংসা সবই থাকবে
  • ধৈর্য্য, সহনশীলতা, আপসের মনোভাব থাকা জরুরি

৪. পারিবারিক সামাজিক চাপ নিয়ন্ত্রণ:

  • অন্যের চাপে পড়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়
  • নিজের পছন্দ, ইচ্ছাকে গুরুত্ব দেওয়া
  • সমালোচনা, নেতিবাচক মন্তব্য উপেক্ষা করা

৫. নতুন পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেওয়া:

  • নতুন পরিবারের রীতিনীতি, নিয়মকানুন মেনে নেওয়ার চেষ্টা
  • শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা
  • নিজের মতামত, পছন্দ জোর করে চাপিয়ে না দেওয়া

৬. দাম্পত্য জীবনের দায়িত্ব গ্রহণ:

  • স্বামী/স্ত্রীর প্রতি দায়িত্ব পালন
  • সংসারের কাজ ভাগ করে নেওয়া
  • পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতা দেখানো

৭. মানসিক চাপের জন্য প্রস্তুত থাকা:

  • নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে সময় লাগতে পারে
  • সংসারের দায়িত্ব, কর্মজীবনের চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে
  • মানসিক চাপ অনুভব করলে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়া

৮. ভালোবাসা, বিশ্বাস যোগাযোগের গুরুত্ব:

  • স্বামী/স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা থাকা
  • খোলামেলা যোগাযোগের মাধ্যমে ভুল বোঝাবুঝি এড়িয়ে চলা
  • ঝগড়া-মীমাংসা দ্রুত ও বন্ধুত্বপূর্ণভাবে করা

৯. ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখা:

  • সুখী দাম্পত্য জীবনের

ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখা:

১০. কৃতজ্ঞতা:

  • জীবনের সুখ-দুঃখ সবকিছুর জন্য কৃতজ্ঞ থাকা
  • সঙ্গীর ভালো গুণগুলোর প্রতি মনোযোগ দেওয়া
  • ছোট ছোট বিষয়েও সুখ খুঁজে বের করা

১১. ക്ഷমাশীলতা:

  • সঙ্গীর ভুল ত্রুটি ক্ষমা করার মানসিকতা থাকা
  • ঝগড়া-মীমাংসার পর বিষয়টি ভুলে যাওয়া
  • সঙ্গীর প্রতি রাগ, বিরক্তি দীর্ঘস্থায়ী না করা

১২. রসবোধ:

  • জীবনে রসবোধ বজায় রাখা
  • ছোট ছোট বিষয়ে হাসি-খুশি থাকা
  • সঙ্গীর সাথে আনন্দঘন সময় কাটানো

১৩. আত্ম-উন্নয়ন:

  • নিজের জ্ঞান, দক্ষতা বৃদ্ধির চেষ্টা করা
  • নতুন নতুন বিষয় শেখা
  • শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া

১৪. সঙ্গীর সাথে সময় কাটানো:

  • দৈনন্দিন ব্যস্ততার মধ্যেও সঙ্গীর জন্য সময় বের করা
  • একসাথে নতুন নতুন কাজ করে আনন্দ পাওয়া
  • ভালোবাসা, স্পর্শ, আলিঙ্গনের মাধ্যমে বন্ধন দৃঢ় করা
  • সঙ্গীর সাথে সময় কাটানোর গুরুত্ব:
  • সঙ্গীর সাথে মানসম্পন্ন সময় কাটানো দাম্পত্য জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও বন্ধন দৃঢ় করে তোলে।
  • কিছু উপায়:
  • একসাথে নতুন নতুন কাজ করে আনন্দ পাওয়া:
  • নতুন রেসিপি রান্না করা
  • নতুন কোন খেলা শেখা
  • নতুন কোন জায়গায় ভ্রমণ করা
  • নতুন কোন শখ শুরু করা
  • ভালোবাসা, স্পর্শ, আলিঙ্গনের মাধ্যমে বন্ধন দৃঢ় করা:
  • একসাথে সময় কাটানো
  • হাত ধরা, আলিঙ্গন করা
  • ভালোবাসার কথা বলা
  • ছোট ছোট উপহার দেওয়া
  • একে অপরের প্রতি আগ্রহী হওয়া:
  • সঙ্গীর কাজ, পছন্দ, বন্ধুবান্ধব সম্পর্কে জানা
  • সঙ্গীর কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা
  • সঙ্গীর সমস্যায় সহায়তা করা
  • একসাথে আনন্দঘন সময় কাটানো:
  • গান শোনা, সিনেমা দেখা
  • খেলাধুলা করা, বাইরে বেরোনো
  • বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে সময় কাটানো
  • একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা:
  • সঙ্গীর ভালো গুণগুলোর প্রতি মনোযোগ দেওয়া
  • ছোট ছোট বিষয়েও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা
  • সঙ্গীর জন্য কৃতজ্ঞতার কথা বলা
  • কিছু টিপস:
  • নিয়মিত কিছু সময় বের করে সঙ্গীর সাথে কাটান।
  • মোবাইল ফোন, টিভি, ইন্টারনেটের ব্যবহার কমিয়ে সঙ্গীর সাথে মনোযোগ দিয়ে কথা বলুন।
  • সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক ডেটে যান।
  • বিশেষ দিনগুলো একসাথে উদযাপন করুন।
  • ছুটির দিনগুলো একসাথে ভ্রমণে বেরোন।
  • মনে রাখবেন, দাম্পত্য জীবন দুটি মানুষের একসাথে জীবনযাপনের সিদ্ধান্ত। তাই একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা থাকলেই দাম্পত্য জীবন সুন্দর ও সুখী হবে।
  • ১৫. বন্ধু পরিবারের সাথে যোগাযোগ:
  • বন্ধু ও পরিবারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা
  • তাদের সাহায্য ও সহযোগিতা নেওয়া
  • একাকীত্ব অনুভব করলে তাদের সাথে সময় কাটানো
  • বন্ধু পরিবারের সাথে যোগাযোগের গুরুত্ব:
  • বন্ধু ও পরিবারের সাথে যোগাযোগ মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি আমাদের সামাজিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য।
  • যোগাযোগের সুবিধা:
  • সমর্থন সহযোগিতা: বন্ধু ও পরিবার আমাদের জীবনের বিভিন্ন সমস্যায় সহায়তা ও সহযোগিতা করে।
  • মানসিক সুস্থতা: ভালোবাসা, সহানুভূতি ও সমর্থন মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
  • সঙ্গীর সাথে সময় কাটানোর গুরুত্ব:
  • সঙ্গীর সাথে মানসম্পন্ন সময় কাটানো দাম্পত্য জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও বন্ধন দৃঢ় করে তোলে।
  • কিছু উপায়:
  • একসাথে নতুন নতুন কাজ করে আনন্দ পাওয়া:
  • নতুন রেসিপি রান্না করা
  • নতুন কোন খেলা শেখা
  • নতুন কোন জায়গায় ভ্রমণ করা
  • নতুন কোন শখ শুরু করা
  • ভালোবাসা, স্পর্শ, আলিঙ্গনের মাধ্যমে বন্ধন দৃঢ় করা:
  • একসাথে সময় কাটানো
  • হাত ধরা, আলিঙ্গন করা
  • ভালোবাসার কথা বলা
  • ছোট ছোট উপহার দেওয়া
  • একে অপরের প্রতি আগ্রহী হওয়া:
  • সঙ্গীর কাজ, পছন্দ, বন্ধুবান্ধব সম্পর্কে জানা
  • সঙ্গীর কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা
  • সঙ্গীর সমস্যায় সহায়তা করা
  • একসাথে আনন্দঘন সময় কাটানো:
  • গান শোনা, সিনেমা দেখা
  • খেলাধুলা করা, বাইরে বেরোনো
  • বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে সময় কাটানো
  • একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা:
  • সঙ্গীর ভালো গুণগুলোর প্রতি মনোযোগ দেওয়া
  • ছোট ছোট বিষয়েও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা
  • সঙ্গীর জন্য কৃতজ্ঞতার কথা বলা
  • কিছু টিপস:
  • নিয়মিত কিছু সময় বের করে সঙ্গীর সাথে কাটান।
  • মোবাইল ফোন, টিভি, ইন্টারনেটের ব্যবহার কমিয়ে সঙ্গীর সাথে মনোযোগ দিয়ে কথা বলুন।
  • সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক ডেটে যান।
  • বিশেষ দিনগুলো একসাথে উদযাপন করুন।
  • ছুটির দিনগুলো একসাথে ভ্রমণে বেরোন।
  • মনে রাখবেন, দাম্পত্য জীবন দুটি মানুষের একসাথে জীবনযাপনের সিদ্ধান্ত। তাই একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা থাকলেই দাম্পত্য জীবন সুন্দর ও সুখী হবে।
  • : বন্ধু ও পরিবারের সাথে যোগাযোগ আমাদের সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করে।
  • একাকীত্ব দূরীকরণ: নিয়মিত যোগাযোগ একাকীত্ব দূর করে মানসিক প্রশান্তি দেয়।
  • সুখ আনন্দ: বন্ধু ও পরিবারের সাথে আনন্দঘন সময় কাটানো জীবনে সুখ ও আনন্দ বয়ে আনে।
  • যোগাযোগের মাধ্যম:
  • ব্যক্তিগত দেখা: সরাসরি দেখা করে কথা বলা সবচেয়ে ভালো মাধ্যম।
  • টেলিফোন: ফোন করে খোঁজখবর নেওয়া।
  • মেসেজিং: সোশ্যাল মিডিয়া, মেসেজিং অ্যাপ ব্যবহার করে যোগাযোগ করা।
  • ই-মেইল: দীর্ঘ বার্তা আদান-প্রদানের জন্য।
  • ভিডিও কল: দূরে থাকলে ভিডিও কল করে দেখা করা।
  • কিছু টিপস:
  • নিয়মিত যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করুন।
  • খোলামেলা ও সৎভাবে কথা বলুন।
  • অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন।
  • সম্মান ও সহানুভূতি দেখান।
  • ঝগড়া-মীমাংসা দ্রুত ও বন্ধুত্বপূর্ণভাবে করুন।
  • বিশেষ দিনগুলোতে একসাথে উদযাপন করুন।
  • বন্ধু ও পরিবারের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখা জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে আমরা এই সম্পর্ক আরও দৃঢ় ও সুন্দর করে তুলতে পারি।

বিয়ের আগে এই মানসিক প্রস্তুতিগুলো গ্রহণ করলে দাম্পত্য জীবন সুখী ও স্থায়ী হতে পারে। মনে রাখবেন, বিয়ে দুটি মানুষের একসাথে জীবনযাপনের সিদ্ধান্ত। তাই একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস, সম্মান ও সহযোগিতা থাকলেই দাম্পত্য জীবন সুন্দর ও সুখী হবে।

স্বামী/স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস শ্রদ্ধা থাকা

ভালোবাসা:

  • সঙ্গীর প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা, স্নেহ ও মমতা থাকা
  • সঙ্গীর ভালোবাসার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা
  • সঙ্গীর জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে ইচ্ছুক থাকা
  • সঙ্গীর প্রতি আকর্ষণ ও যত্ন বজায় রাখা

বিশ্বাস:

  • সঙ্গীর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস ও আস্থা থাকা
  • সঙ্গীর কথা ও কর্মের প্রতি বিশ্বাস রাখা
  • সঙ্গীর গোপনীয়তা রক্ষা করা
  • সঙ্গীর অনুপস্থিতিতেও বিশ্বাস বজায় রাখা

শ্রদ্ধা:

  • সঙ্গীর প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা
  • সঙ্গীর মতামত ও পছন্দকে গুরুত্ব দেওয়া
  • সঙ্গীর সাথে সভ্য ও বিনয়ীভাবে কথা বলা
  • সঙ্গীর ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও গোপনীয়তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া

এই তিনটি গুণাবলী দাম্পত্য জীবনকে সুখী স্থায়ী করে তোলে।

কিছু টিপস:

  • সঙ্গীর প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করার জন্য নিয়মিত প্রশংসা, ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করুন।
  • সঙ্গীর জন্য সময় বের করুন এবং একসাথে আনন্দঘন সময় কাটান।
  • সঙ্গীর সাথে খোলামেলা ও সৎভাবে কথা বলুন।
  • সঙ্গীর ভালো-মন্দ, গুণ-দোষ মেনে নিন এবং সমালোচনা না করে উৎসাহ দিন।
  • ঝগড়া-মীমাংসা দ্রুত ও বন্ধুত্বপূর্ণভাবে করুন।
  • সঙ্গীর প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা, মিথ্যা বলা, অপমান করা, শারীরিক নির্যাতন করা এড়িয়ে চলুন।

মনে রাখবেন, দাম্পত্য জীবন দুটি মানুষের একসাথে জীবনযাপনের সিদ্ধান্ত। তাই একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা থাকলেই দাম্পত্য জীবন সুন্দর ও সুখী হবে।

উপসংহার:

বিয়ের আগে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে দাম্পত্য জীবনে অনেক সমস্যা এড়ানো সম্ভব। তাই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সঙ্গীর সাথে খোলামেলা আলোচনা করে একে অপরকে ভালোভাবে বুঝে নেওয়া উচিত।

সঙ্গীর সাথে সময় কাটানোর গুরুত্ব:

সঙ্গীর সাথে মানসম্পন্ন সময় কাটানো দাম্পত্য জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও বন্ধন দৃঢ় করে তোলে।

কিছু উপায়:

  • একসাথে নতুন নতুন কাজ করে আনন্দ পাওয়া:
    • নতুন রেসিপি রান্না করা
    • নতুন কোন খেলা শেখা
    • নতুন কোন জায়গায় ভ্রমণ করা
    • নতুন কোন শখ শুরু করা
  • ভালোবাসা, স্পর্শ, আলিঙ্গনের মাধ্যমে বন্ধন দৃঢ় করা:
    • একসাথে সময় কাটানো
    • হাত ধরা, আলিঙ্গন করা
    • ভালোবাসার কথা বলা
    • ছোট ছোট উপহার দেওয়া
  • একে অপরের প্রতি আগ্রহী হওয়া:
    • সঙ্গীর কাজ, পছন্দ, বন্ধুবান্ধব সম্পর্কে জানা
    • সঙ্গীর কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা
    • সঙ্গীর সমস্যায় সহায়তা করা
  • একসাথে আনন্দঘন সময় কাটানো:
    • গান শোনা, সিনেমা দেখা
    • খেলাধুলা করা, বাইরে বেরোনো
    • বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে সময় কাটানো
  • একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা:
    • সঙ্গীর ভালো গুণগুলোর প্রতি মনোযোগ দেওয়া
    • ছোট ছোট বিষয়েও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা
    • সঙ্গীর জন্য কৃতজ্ঞতার কথা বলা

কিছু টিপস:

  • নিয়মিত কিছু সময় বের করে সঙ্গীর সাথে কাটান।
  • মোবাইল ফোন, টিভি, ইন্টারনেটের ব্যবহার কমিয়ে সঙ্গীর সাথে মনোযোগ দিয়ে কথা বলুন।
  • সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক ডেটে যান।
  • বিশেষ দিনগুলো একসাথে উদযাপন করুন।
  • ছুটির দিনগুলো একসাথে ভ্রমণে বেরোন।

মনে রাখবেন, দাম্পত্য জীবন দুটি মানুষের একসাথে জীবনযাপনের সিদ্ধান্ত। তাই একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা থাকলেই দাম্পত্য জীবন সুন্দর ও সুখী হবে।

তিনটি গুণাবলী দাম্পত্য জীবনকে সুখী ও স্থায়ী করে তোলে।

দাম্পত্য জীবনকে সুখী ও স্থায়ী করে তোলার জন্য তিনটি গুরুত্বপূর্ণ গুণাবলী হলো:

১) যোগাযোগ:

  • স্বচ্ছ, সৎ এবং নিয়মিত যোগাযোগ সুখী দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি।
  • অনুভূতি, চাহিদা, এবং ভাবনা খোলামেলাভাবে শেয়ার করা উভয় সঙ্গীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • সক্রিয়ভাবে শোনা, সহানুভূতি দেখানো এবং সমালোচনা না করে বোঝার চেষ্টা করাও জরুরি।

২) বিশ্বাস:

  • একে অপরের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য অপরিহার্য।
  • বিশ্বাসের মাধ্যমে নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা এবং আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।
  • প্রতিশ্রুতি পূরণ, সৎ থাকা এবং ভুল স্বীকার করার মাধ্যমে বিশ্বাস বজায় রাখা সম্ভব।

৩) সম্মান:

  • একে অপরের মতামত, বিশ্বাস, এবং ব্যক্তিত্বের প্রতি সম্মান দেখানো দাম্পত্য জীবনে সৌহার্দ্য বজায় রাখে।
  • সম্মানের মাধ্যমে মূল্যবোধ, আগ্রহ এবং ইচ্ছার পার্থক্যগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
  • বিতর্কের সময়ও ধৈর্য ধরে, শান্তভাবে কথা বলে এবং মানসিক আঘাত না করে সমস্যা সমাধান করা সম্মানের পরিচয়।

এই তিনটি গুণাবলীর পাশাপাশি, ভালোবাসা, সঙ্গ, ক্ষমাশীলতা, এবং বোঝাপড়াও দাম্পত্য জীবনকে সুখী ও স্থায়ী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কিছু অতিরিক্ত টিপস:

  • মানসম্পন্ন সময় কাটানো:
  • নতুন অভিজ্ঞতা শেয়ার করা:
  • একসাথে লক্ষ্য নির্ধারণ করা:
  • দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়া:
  • পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো:
  • প্রয়োজনে পেশাদার সাহায্য নেওয়া:

এই সকল বিষয়গুলো মেনে চলার মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনকে আরও সুন্দর, সুখী এবং স্থায়ী করে তোলা সম্ভব।

bangladesh mantrimony site

bangladesh matrimonial

dhaka marriage media

বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য ,সেবা এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন গুলশান মিডিয়ার সাথে। ” কল করুন: 01779940833/ 01572106528

Email : gulshanmedia2@gmail.com

Sonali Islam

Advertisement
Google search engine

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here