ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য কতটুকু ঝুঁকিপূর্ণ

0
95
ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য কতটুকু ঝুঁকিপূর্ণ
ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য কতটুকু ঝুঁকিপূর্ণ
Advertisement
Google search engine

ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য কতটুকু ঝুঁকিপূর্ণ
ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য কতটুকু ঝুঁকিপূর্ণ

ভূমিকম্প বাংলাদেশের জন্য কতটুকু ঝুঁকিপূর্ণ

ভূমিকম্প একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা পৃথিবীর ভূত্বকের কম্পন দ্বারা সৃষ্ট হয়। ভূমিকম্পের ফলে মাটির কম্পন, ভূমিধস, তরঙ্গ, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, এবং অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। ভূমিকম্পের তীব্রতা বিভিন্ন রকম হতে পারে, ছোটখাটো ভূমিকম্প থেকে শুরু করে ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্প পর্যন্ত।

বাংলাদেশ একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। দেশটির ভূতাত্ত্বিক অবস্থান ভূমিকম্পের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বাংলাদেশ ভারতীয় প্লেট এবং বার্মা প্লেটের সংযোগস্থলে অবস্থিত। এই দুটি প্লেটের মধ্যে ক্রমাগত সংঘর্ষ এবং সরণের কারণে বাংলাদেশে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা রয়েছে।  এখানে ক্লিক করুন

বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ইতিহাস রয়েছে। ১৮৮৫ সালে ঢাকার আশেপাশে একটি ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। এই ভূমিকম্পে প্রায় ১০,০০০ মানুষ মারা গিয়েছিল এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

বিগত দশকগুলোতে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি ছোটখাটো ভূমিকম্প হয়েছে। ২০১৮ সালে ঢাকার আশেপাশে একটি ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। এই ভূমিকম্পে বেশ কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের ভূমিকম্পের ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে। কারণ, ভারতীয় প্লেট এবং বার্মা প্লেটের মধ্যে সংঘর্ষের হার বাড়ছে। এছাড়াও, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ভূমিকম্পের ঝুঁকি আরও বাড়ছে।

বণ দেশ। দেশটির ভূতাত্ত্বিক অবস্থান ভূমিকম্পের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বাংলাদেশ ভারতীয় প্লেট এবং বার্মা প্লেটের সংযোগস্থলে অবস্থিত। এই দুটি প্লেটের মধ্যে ক্রমাগত সংঘর্ষ এবং সরণের কারণে বাংলাদেশে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ইতিহাস রয়েছে। ১৮৮৫ সালে ঢাকার আশেপাশে একটি ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। এই ভূমিকম্পে প্রায় ১০,০০০ মানুষ মারা গিয়েছিল এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।

বিগত দশকগুলোতে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি ছোটখাটো ভূমিকম্প হয়েছে। ২০১৮ সালে ঢাকার আশেপাশে একটি ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। এই ভূমিকম্পে বেশ কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের ভূমিকম্পের ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে। কারণ, ভারতীয় প্লেট এবং বার্মা প্লেটের মধ্যে সংঘর্ষের হার বাড়ছে। এছাড়াও, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ভূমিকম্পের ঝুঁকি আরও বাড়ছে।

বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকির কারণগুলো নিম্নরূপ:

  • ভূতাত্ত্বিক অবস্থান: বাংলাদেশ ভারতীয় প্লেট এবং বার্মা প্লেটের সংযোগস্থলে অবস্থিত। এই দুটি প্লেটের মধ্যে ক্রমাগত সংঘর্ষ এবং সরণের কারণে বাংলাদেশে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা রয়েছে।
  • ভূগর্ভস্থ গঠন: বাংলাদেশের ভূগর্ভস্থ গঠন ভূমিকম্পের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। দেশের বেশিরভাগ এলাকায় নরম মাটি রয়েছে, যা ভূমিকম্পের ফলে সহজেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
  • জনসংখ্যা ঘনত্ব: বাংলাদেশের জনসংখ্যা ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। ফলে, ভূমিকম্পের ফলে ক্ষয়ক্ষতি এবং প্রাণহানির ঝুঁকি বেশি।

বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:

  • ভূমিকম্পের ঝুঁকি মূল্যায়ন: দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি মূল্যায়ন করা এবং ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করা।
  • ভবন নির্মাণের মান উন্নত করা: ভূমিকম্প-সহনশীল ভবন নির্মাণের জন্য আইন প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন করা।
  • শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি: জনসাধারণকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করা এবং ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।

বাংলাদেশ একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে সরকার এবং জনসাধারণের যৌথ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে পদক্ষেপ

ভূমিকম্প একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা পৃথিবীর ভূত্বকের কম্পন দ্বারা সৃষ্ট হয়। ভূমিকম্পের ফলে মাটির কম্পন, ভূমিধস, তরঙ্গ, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, এবং অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। ভূমিকম্পের তীব্রতা বিভিন্ন রকম হতে পারে, ছোটখাটো ভূমিকম্প থেকে শুরু করে ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্প পর্যন্ত।

বাংলাদেশ একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। দেশটির ভূতাত্ত্বিক অবস্থান ভূমিকম্পের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বাংলাদেশ ভারতীয় প্লেট এবং বার্মা প্লেটের সংযোগস্থলে অবস্থিত। এই দুটি প্লেটের মধ্যে ক্রমাগত সংঘর্ষ এবং সরণের কারণে বাংলাদেশে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:

ভূমিকম্পের ঝুঁকি মূল্যায়ন

ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে প্রথম পদক্ষেপ হল ভূমিকম্পের ঝুঁকি মূল্যায়ন করা। দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি মূল্যায়ন করা এবং ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করা। এতে ভূমিকম্পের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় অবকাঠামোগত উন্নয়নের পরিকল্পনা করা সহজ হবে।

ভবন নির্মাণের মান উন্নত করা

ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল ভবন নির্মাণের মান উন্নত করা। ভূমিকম্প-সহনশীল ভবন নির্মাণের জন্য আইন প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন করা। ভূমিকম্প-সহনশীল ভবন নির্মাণের জন্য ভবন নির্মাণের সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

  • ভবনের কাঠামো শক্তিশালী হওয়া উচিত।

ভবনের কাঠামো শক্তিশালী হওয়া উচিত যাতে ভূমিকম্পের সময় ভবনটি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

ভবনের কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

  • ভবনের কাঠামোতে লোহার ব্যবহার: ভবনের কাঠামোতে লোহার ব্যবহার করা উচিত। লোহা একটি শক্তিশালী উপাদান যা ভূমিকম্পের কম্পন সহ্য করতে পারে।
  • ভবনের ভিত্তি শক্তিশালী হওয়া উচিত।
  • ভবনের দেয়াল এবং ছাদ শক্তিশালী হওয়া উচিত।
  • ভবনের দরজা এবং জানালা শক্তিশালী হওয়া উচিত।

শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি

জনসাধারণকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করা এবং ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়াও ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জনসাধারণকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারে:

  • স্কুল, কলেজ, এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভূমিকম্প সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।
  • জনসাধারণের মধ্যে ভূমিকম্প সম্পর্কে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো।
  • ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে জনসাধারণকে প্রশিক্ষণ দেওয়া।

ভূমিকম্পের প্রস্তুতি

ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকম্পের প্রস্তুতি নেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। ভূমিকম্পের প্রস্তুতির জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

  • একটি জরুরি সরঞ্জাম কিট তৈরি করা।
  • একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল নির্ধারণ করা।
  • ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে সচেতন থাকা।

ভূমিকম্পের পরবর্তী ব্যবস্থাপনা

ভূমিকম্পের পরবর্তী ব্যবস্থাপনা ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভূমিকম্পের পরবর্তী ব্যবস্থাপনার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

  • ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা।
  • ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদান করা।
  • অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা।

বাংলাদেশ একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে সরকার এবং জনসাধারণের যৌথ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

ভবনের কাঠামো শক্তিশালী কেমন হওয়া উচিত

ভবনের কাঠামো শক্তিশালী হওয়া উচিত যাতে ভূমিকম্পের সময় ভবনটি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। ভবনের কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

  • ভবনের কাঠামোতে লোহার ব্যবহার: ভবনের কাঠামোতে লোহার ব্যবহার করা উচিত। লোহা একটি শক্তিশালী উপাদান যা ভূমিকম্পের কম্পন সহ্য করতে পারে।

ভবনের কাঠামোয় লোহার ব্যবহার

  • ভবনের কাঠামোতে ইটের ব্যবহার: ভবনের কাঠামোতে ইটের ব্যবহার করা উচিত। ইট একটি শক্ত উপাদান যা ভূমিকম্পের কম্পন সহ্য করতে পারে।

ভবনের কাঠামোয় ইটের ব্যবহার

  • ভবনের কাঠামোয় জোড় ব্যবহার: ভবনের কাঠামোয় জোড় ব্যবহার করা উচিত। জোড় ভবনের বিভিন্ন অংশকে একসাথে সংযুক্ত করে এবং ভূমিকম্পের সময় ভবনটিকে একসাথে রাখতে সাহায্য করে।

ভবনের কাঠামোয় জোড় ব্যবহার

ভবনের কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য ভবন নির্মাণের সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর দিকে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত:

  • ভবনের ভিত্তি শক্তিশালী হওয়া উচিত: ভবনের ভিত্তি ভবনের কাঠামোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি। ভিত্তি শক্তিশালী না হলে ভবনটি ভূমিকম্পের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  • ভবনের দেয়াল এবং ছাদ শক্তিশালী হওয়া উচিত: ভবনের দেয়াল এবং ছাদ ভবনটিকে আবরণ দেয় এবং ভূমিকম্পের সময় ভবনটিকে রক্ষা করে। দেয়াল এবং ছাদ শক্তিশালী না হলে ভবনটি ভূমিকম্পের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  • ভবনের দরজা এবং জানালা শক্তিশালী হওয়া উচিত: ভবনের দরজা এবং জানালা ভবনটিতে প্রবেশ এবং বের হওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। দরজা এবং জানালা শক্তিশালী না হলে ভূমিকম্পের সময় ভবনটি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

ভবনের কাঠামো শক্তিশালী করা ভূমিকম্পের ঝুঁকি কমাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল কেমন নির্ধারণ করা দরকার।একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল হল এমন একটি স্থান যেখানে ভূমিকম্পের সময় আপনি নিরাপদ থাকবেন। একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল নির্ধারণ করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:

  • আশ্রয়স্থলটি শক্ত এবং স্থিতিশীল হওয়া উচিত: আশ্রয়স্থলটি শক্ত এবং স্থিতিশীল হওয়া উচিত যাতে ভূমিকম্পের সময় এটি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
  • আশ্রয়স্থলটি ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে দূরে হওয়া উচিত: আশ্রয়স্থলটি ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে দূরে হওয়া উচিত যাতে ভূমিকম্পের কম্পন কম অনুভূত হয়।
  • আশ্রয়স্থলটি খোলা স্থান থেকে দূরে হওয়া উচিত: আশ্রয়স্থলটি খোলা স্থান থেকে দূরে হওয়া উচিত যাতে ভূমিকম্পের সময় বড় বড় বস্তু আঘাত না করে।

ভূমিকম্পের সময় নিরাপদ থাকতে আপনি নিম্নলিখিত স্থানগুলোকে আপনার আশ্রয়স্থল হিসেবে নির্ধারণ করতে পারেন:

  • নিচতলায় একটি শক্ত দেয়ালের সাথে সংযুক্ত একটি কক্ষ: নিচতলায় একটি শক্ত দেয়ালের সাথে সংযুক্ত একটি কক্ষ একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে। এই ধরনের কক্ষ ভূমিকম্পের সময় কম্পন থেকে আপনাকে রক্ষা করবে।
  • একটি আন্ডারগ্রাউন্ড রুম: একটি আন্ডারগ্রাউন্ড রুম ভূমিকম্পের সময় একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে। এই ধরনের রুম ভূমিকম্পের কম্পন থেকে আপনাকে আরও বেশি রক্ষা করবে।
  • একটি শক্ত টেবিলের নিচে: ভূমিকম্পের সময় আপনি একটি শক্ত টেবিলের নিচে বসে থাকতে পারেন। এই অবস্থানে আপনি ভূমিকম্পের কম্পন থেকে কিছুটা রক্ষা পাবেন।

আপনি আপনার পরিবারের সাথে আলোচনা করে এবং আপনার এলাকার ভূমিকম্পের ঝুঁকি বিবেচনা করে একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল নির্ধারণ করতে পারেন।

  • ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে কেমন সচেতন থাকা উচিত।

ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে সচেতন থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভূমিকম্পের সময় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে নিরাপদ রাখতে পারে।

ভূমিকম্পের সময় করণীয় নিম্নরূপ:

  • ভূমিকম্প অনুভূত হলে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়স্থলে যান। আপনার নিরাপদ আশ্রয়স্থলটি শক্ত এবং স্থিতিশীল হওয়া উচিত এবং ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে দূরে হওয়া উচিত।
  • ভূমিকম্পের সময় বাইরে থাকলে, খোলা স্থান থেকে দূরে যান এবং কোনও গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি বা অন্যান্য উঁচু বস্তু থেকে দূরে থাকুন।
  • ভূমিকম্পের সময় ভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করবেন না। ভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে আপনি আরও বেশি বিপদে পড়তে পারেন।
  • ভূমিকম্পের সময় কম্পন থামলেই বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করুন।

ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে সচেতন থাকার জন্য আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নিতে পারেন:

  • ভূমিকম্পের প্রস্তুতি নিন। আপনার পরিবারের সাথে ভূমিকম্পের সময় করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করুন এবং একটি জরুরি পরিকল্পনা তৈরি করুন।
  • ভূমিকম্পের বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করুন। ভূমিকম্প সম্পর্কে জানলে আপনি ভূমিকম্পের সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
  • ভূমিকম্পের মহড়ায় অংশগ্রহণ করুন। ভূমিকম্পের মহড়ায় অংশগ্রহণ করলে আপনি ভূমিকম্পের সময় কী করবেন তা অনুশীলন করতে পারবেন।
ভূমিকম্প একটি ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। তবে ভূমিকম্পের সময় সঠিক পদক্ষেপ নিলে আপনি এবং আপনার পরিবারকে নিরাপদ রাখতে পারবেন।

australia matchmaking

Islamic matrimonial

Islamic matrimonial

বিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য ,সেবা এবং পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন গুলশান মিডিয়ার সাথে। ” কল করুন: 01779940833 / 01572106528

Email : gulshanmedia2@gmail.com

Advertisement
Google search engine

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here